ডলার সংকটে অর্থনীতির সব খাতেই ক্ষত

দেশে ডলার সংকট দীর্ঘমেয়াদি হওয়ায় অর্থনীতির সব খাতেই বড় ধরনের ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। দৃশ্যমান সমস্যাগুলোর বাইরে অদৃশ্যমান ক্ষতও সৃষ্টি হয়েছে। যা ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। বর্তমানে বেশকিছু ক্ষত দৃশ্যমান হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, মূল্যস্ফীতির লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি ও অসহনীয় লোডশেডিং। এছাড়াও আছে ডলারের দাম বৃদ্ধি ও টাকার মান কমে যাওয়া। এতে বেড়ে যাচ্ছে বৈদেশিক দায়দেনা ও আমদানি খরচ। আমদানি পণ্যের দাম বাড়ায় অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়েছে। জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংকটে শিল্প উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে এবং বেড়েছে শিল্প ও কৃষি উৎপাদন ব্যয়। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ কম হওয়ায় কর্মসংস্থানের গতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ডলার…

আরো পড়ুন

ডলার ঘাটতিতে অস্বস্তি

বৈদেশিক মুদ্রায় অস্বস্তি এখনো কাটেনি। আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হওয়ায় সার্বিক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনায় ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার চলতি হিসাব, আর্থিক হিসাব-এমনকি সার্বিক স্থিতিতেও ঘাটতি হচ্ছে। ফলে রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। বেড়ে যাচ্ছে ডলারের দাম। বাড়ছে ডলারের ঘাটতিও। এসব কারণে ডলারের বাজারে অস্বস্তি রয়েই যাচ্ছে। এদিকে গত মে মাসে রপ্তানি আয় কিছুটা বাড়লেও রেমিট্যান্স অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে গত অর্থবছরের জুলাই-মের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স কমেছে ১৭ দশমিক ১৮ শতাংশ। একই সময়ে রপ্তানি আয় ৭ দশমিক ১১ শতাংশ বাড়লেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ কম। বাংলাদেশ ব্যাংক…

আরো পড়ুন